Translation in your mothers language

Friday, July 30, 2010

মাইক্রো ফিনান্স ও ভারতীয় দরিদ্রশ্রেণী Micro finance and Indian Poor class

This article is written for people use Bengali language .

The topic is " Indian Poor class and Micro finance".
Self help group, Grameen Bank (GB) ,Community based financial systems (CBFS) , NGOs in micro-finance whatever their name may be they should change their policy for Poverty Alleviation. otherwise Poor will be at the mercy of suicide.
The article will be finished in three part, this is first part. I request people working for 'Demand and Dignity' a campaign launched by Amnesty International should read these three parts. Indian people -- those are in poor class and lower middle class are being trapped and ruined by the personal loan taken from local usurers with interest ranging 10% to 60% monthly, in market place, poor vegetable vendors take loans amounting Rs. 100/ to Rs. 500/ at 10% interest rate per day. Anyway, stop these private practices and give poor and weak people a constitutional legal support to fight these unlawful acts /cases and make poor people lives safe and secured.




মাইক্রো ফিনান্স ও ভারতীয় দরিদ্রশ্রেণী

এখানে আমার দেখা কিছু অভিজ্ঞতা আমার পাঠকের সাথে আদানপ্রদান করতে চাই। আমার মনে হয় কিছু বিষয়ের উপর আলোকপাত জরুরী, এই ব্যাপারে সংশ্লিস্ট প্রশাসনিক অর্থমন্ত্রকালয়ের, রিজার্ভ ব্যাংকের, সাংবাদিক, গবেষক ও মানবাধিকার অফিস ইত্যাদি সবার দৃস্টি আকর্ষণ করছি।


মাইক্রো ফিনান্স যে অর্থে গরীব সাধারণের উন্নতিকল্পে মাইক্রো ফিনান্সের জনক মহম্মদ ইউনুস ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছিলেন সে অর্থে ব্যবহার কতটুকু হয়েছে গত ১০ বছরে তা খতিয়ে দেখা দরকার। আমি দেখেছি শহর, আধা শহর বা শহরেরপ্রান্ত সীমানা ছাড়িয়ে গ্রাম বা গভীরগ্রামে মাইক্রো ফিনান্স প্রতিষ্ঠানগুলি যায়না। মাইক্রো ফিনান্স প্রতিষ্ঠানগুলি শুধু তাদের ব্যবসার একটা নতুন বাজার তৈরী করেছে যেখানে বড় ব্যাংকগুলি টাকা খাটায়না নিরাপত্তা ও তাদের কৌশলের জন্য।

বড় বড় ব্যাংক ব্যক্তিগত ঋণ বা পারসোনাল লোন দেওয়ার সময় তাদের কিছু শর্তে গ্রাহককে সই করিয়ে নেয়, যেই শর্তগুলি ( ইংরেজিতে থাকার দরুন বা খুব ছোট লেখার দরুন) অধিকাংশ গ্রাহক পরেননা। ওই শর্তগুলি মেনে ঋণ নিয়ে গ্রাহক তার নিজের নিরাপত্তার অস্ত্র হারিয়ে ফেলেন। তারা ব্যাংকের কিস্তি দিতে না পারলে, ( হতে পারে গ্রাহকের কোন বিশেষ বিপর্যয় গেছে বা দুর্দশাগ্রস্ত হয়েছেন, আর্থিকনাশ হয়েছে, কিস্তি দিতে ব্যর্থ ) ব্যাংক তার ঘরের জিনিসপত্র, সখের সবকিছু তুলে নিয়ে যেতে পারে, ভয়, হুমকী ও মারধোর গ্রাহকের পয়সায় গুণ্ডা ও লোকজন লাগিয়ে করতে পারে। এসব খবরের মাধ্যমগুলিতে এতদিন আমরা দেখেছি। এছাড়া প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের দোহাই দিয়ে অনেককে লোন দেয়না। ছোটখাট অংকের ধার বা লোন উপেক্ষা করে চলে।
মাইক্রো ফিনান্সের বেসরকারি ব্যাংকগুলি এই বিশেষ ক্ষেত্রটিকে অর্থঋণ দেওয়ার জন্য বেছে নিয়ে পূর্ণমাত্রায় ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের গালভরা অনেক নাম ও যশ।
তারা প্রচার করে তারা সাধারণ গরীব মানুষকে আর্থিক ঋণ দিয়ে গরীব মানূষদের স্ব-নির্ভর করছে। গরীব মানুষের ব্যবসা বাড়াচ্ছে, গরীব মানুষের উন্নতি করছে। এখন দেখতে হবে গরীব চিহ্নিত করার সঙ্গা কি? কারোর বাৎসরিক আয় এক লাখ টাকা(১০০,০০০), আবার কারোর বাৎসরিক আয় পনেরোহাজার টাকা (১৫,০০০) এই ২০১০ সালে। আগেরজন খেয়েপড়ে সচ্ছল, অন্যজন ন্যুনতম বাঁচার সংস্থান নেই। সেবা প্রতিস্থানগুলির কাকে সাহায্য করা উচিত? গ্রামের স্বল্পআয়ের ব্যক্তি কয়জন ও কত শতাংশ মাইক্রো ফিনান্সের লোকজনদের সাহায্য পেয়েছে তা সংশ্লিস্ট প্রসাশন/সরকার, গবেষক ও আগ্রহী ব্যক্তিগনের নিরপেক্ষভাবে খতিয়ে দেখা দরকার, কারণ গরীবের নাম ভাঙ্গিয়ে অনেকে প্রতিষ্ঠান মুনাফা লুটছে। গরীব সেই অন্ধকারেই আছে।
মাইক্রো ফিনান্স গরীবের কাছে এখনো পৌছায়না। যেহেতু টাকা বিনিয়োগ গরীবের কাছে ঝক্কি বা রিস্ক বা তাদের থেকে ব্যবসা করা বিপদমুক্ত নয় তাই। তাহলে মাইক্রো ফিনান্সের প্রতিষ্ঠানগুলি কোথায় টাকা বিনিয়োগ করে?

সরকার মহাভারতের কৌরব পিতা ধৃতরাস্ট্রের মতন মাইক্রো ফিনান্সের কাজকর্মের প্রতি ভালবাসায় অন্ধ।
মাইক্রো ফিনান্সের প্রতিষ্ঠানগুলি প্রথমে বিনিয়োগের স্থান বেছে নেয় শহর বা প্রান্ত শহরাঞ্চলে যেখানে টাকা বিনিয়োগ বিপদমুক্ত। খাতাকলমে দেখায় গ্রাম ও পঞ্চায়েতের অধীনে, আসলে পৌরসভার অধীনে শহর বা আধাশহর। মোটামুটি প্রতিটি বাড়ীর গড় উপায় এক লাখ থেকে দশ লাখ, মোটামুটি সবাই স্বচ্ছল। হয়তো, দু একজন আর্থিক দুর্বল। কিন্তু তারা এমন নয় যে তাদের ঋণ ছাড়া চলবেনা।
প্রথমে তারা মহিলাদের সাথে যোগাযোগ করে, ঋণের প্রলোভন দেখিয়ে ৩০/৩৫ জন মহিলার একটা বা একাধিক দল বানায়। সপ্তাহে একদিন সবার টাকা সংগ্রহের জন্য কারো বাড়ীতে বিনা পয়সায় ঠিকানা বানায়। তাদের সাময়িক অফিস বানায়। বলাবাহুল্য পুরুষদের ঋণ দেয়না ( হয়তো আমি জানিনা, দেখিনি)। সম্ভবতঃ পুরুষরা গরীব নয় বা মাইক্রো ফিনান্সের যোগ্য নয়। দল বানাবার সময় মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা মহিলাদের মগজে এমন কিছু ভয় রাখে যাতে তারা মাইক্রো ফিনান্সের লোকদের কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে।
তারা প্রতিসপ্তাহে সভা করতে আসবে, এই সভাতে বিন্দু মাত্র স্বনির্ভর বা ব্যবসা করার শিক্ষনীয় কিছু নেই, মহিলারা বাড়ীর কাজ ফেলে তিন থেকে চার ঘন্টা সময় যতক্ষণ মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা থাকবে তাদের কাজকর্ম করবে ততক্ষণ পুতুলের মত বসে থাকতে হবে। এইসময়টার কোন দাম নেই! এটা ঋণ নেওয়ার ও পরিশোধের একটা অপরিহার্য অংগ।
তিন থেকে সাতটি সপ্তাহের মধ্যে কারা কারা ঋণ পাবে তা স্থির হয়। এই মহিলা দলটির অধিকাংশই ঋণ নেয় নিজের সখ আহ্লাদের জন্য, বড় বড় ব্যাংকগুলির কাছে তারা এই সহজ ছোট ঋণটি পেতনা। মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা প্রতিটি ঋণ আবেদনকারী মহিলার বাড়ী গিয়ে তার আর্থিক অবস্থা খতিয়ে দেখে, তার স্বামীর আয় ও আর্থিক সক্ষমতা সম্পর্কে কথা বলে তার স্বামীর সাথে এবং তার স্বামীকে গ্যারান্টার বানায়। ঋণ আবেদনকারীর নিজের বাড়ী না ভাড়া বাড়ীতে বসবাস ইত্যাদি দেখে নেয়। ভাড়া বাড়ী হলে বাড়ীর মালিকের গ্যারান্টিও কোন কোন প্রতিষ্ঠান দাবী করে। এবং বিনিয়োগ বিপদমুক্ত নিশ্চিত হয়ে ঋণ দেয়। ঋণের পরিমাণ সাধারনতঃ ৩,০০০/ টাকা থেকে ৩০,০০০/ টাকা প্রথমবার দেয়, প্রথমবার সঠিক ভাবে চুকাতে পারলে পরেরবার বিশ্বাসযোগ্যতা অনুযায়ী বাড়িয়ে দেয়। বা ঋণ নাকচ করে দেয়।
এই মহিলারা ঋণের টাকা কিসে ব্যবহার করছেন বা ঋণ নেওয়ার আগে টাকা দিয়ে কি করবেন মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা তার খোঁজ নেননা। কিন্তূ তাদের খাতাকলমে দেখানো হয় স্বনির্ভর বা নিজের উন্নতিকল্পে, ব্যবসার জন্যে মহিলারা ঋণ নিচ্ছেন।
কিছু মহিলা টাকা নিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায় খাটান। কিন্তূ দশ বা পনেরো হাজার টাকায় গ্রামের মান মর্য্যাদাহীন, গায়ে-গতরে খাটা মহিলারাই ব্যবসা করতে পারেন, শহরে, আধাশহরের মহিলারা তাদের পারিবারিক মান মর্য্যাদা বজায় রেখে ব্যবসার সুযোগ খুব কম। তারা ইলেক্ট্রনিক্স সাধ আহ্লাদের জিনিস কেনেন। যেটা এককালীন টাকা দিয়ে কেনার সামর্থ তাদের নেই। স্বামীর উপায়ের থেকে ছোট ছোট কিস্তির টাকা বার করে নেয়। আর কিছু মহিলা, তারা বিত্তশালী, এরকম বহু মাইক্রো ফিনান্স সংস্থা থেকে টাকা তুলেন অনায়াসে। ১০% থেকে ৫০% মাসিক সুদে বিপদগ্রস্ত মানুষকে ঋণ দেন। তাদের প্রভাব প্রতিপত্তি ও গুন্ডাবাহিনী সব আছে। মাইক্রো ফিনান্সের দ্বারা তারাও ভীষণ উপকৃত। মাইক্রো ফিনান্স তার টাকা সঠিক সময়ে পেলে খুশী।
মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা টাকা ঋন দেওয়ার সময় ঋণ ও তাদের প্রাপ্য সুদ পরিশোধের জন্য ৪০ থেকে ৫০ টি সাপ্তাহিক কিস্তিতে বেঁধে দেন। এবং বলে দেন কোন সপ্তাহ কিস্তি বাদ দেওয়া যাবেনা।
এবার দেখা গেল কোন মহিলা বিপর্যয়গ্রস্ত বা দুর্ঘটনা ঘটে গেছে। সে সাপ্তাহিক কিস্তি দিতে পারছেনা বা সভায় এলনা। কারণ তার কাছে টাকা নেই, তার স্বামীর কাছেও নেই, মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা তাকে এক সপ্তাহের জন্য বা দুই সপ্তাহের জন্য অব্যহতি দেবেনা। প্রথমে দলের কাউকে দিয়ে খবর পাঠাবে কিস্তি দিয়ে আসার জন্য। তারপর মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা ঋণ নেওয়া পুরো দলটিকে তার কিস্তি পরিশোধের অস্ত্র বানিয়ে নেবে। একজনের কিস্তির জন্য ৩০/৩৫ জন মহিলাকে আটকে রাখবে, প্রথমে বলবে আপনারা নিজেদের মধ্যে চাঁদা তুলে টাকাটা দিন। দেখা গেল সবার থেকে চাঁদা তুলেও ১৫০/ ২০০ টাকাও সংগ্রহ হলনা। তখন পুরো দলটিকে সাথে নিয়ে মাইক্রো ফিনান্সের লোকেরা কিস্তি দিতে ব্যর্থ মহিলার বাড়ীতে চড়াও হন। ঋণদাতারা ব্যর্থতা জানেননা। তারা ৩০ / ৪০ জন মহিলার শক্তিতে শক্তিমান হয়ে সেই বিপর্যয়গ্রস্ত মহিলাকে হুমকী ডরভয় দেখিয়ে কিস্তি আদায় করতে ব্যর্থ হলে ঘরের মূল্যবান আসবাব তুলে নিয়ে আসেন। একজন মানুষ ঋণ নিয়ে ঋণ পরিশোধে সাময়িক ব্যর্থ হলে সামাজিকভাবে অপদস্ত ও অসম্মান করা ভারত সরকারের আইন সিদ্ধ কিনা আমার জানা নেই।

মাইক্রো ফিনান্সের এই চরিত্র গরীবদের কি কাজে লাগে, বা গরীবরা কিভাবে মাইক্রো ফিনান্স বিনিয়োগের আওতায় আসবে তা আবার ভাবা দরকার


In second part I shall tell you a story of a woman who is a victim of a loan taken from local usurer


And third part a conclusion of loan and Micro finance used by poor people.

Thursday, July 22, 2010

UNESCO announces INDIAN NATIONAL ANTHEM as the BEST National Anthem in the World




Good news to all of us .
?ui=2&view=att&th=12515c866d169371&attid=0.1&disp=attd&realattid=ii_12515c866d169371&zw

UNESCO announces INDIAN NATIONAL ANTHEM as the
BEST National Anthem in the World.

Please forward this to all the Indians to feel PROUD
Courtesy :
Mrs Maitreyee Sarcar HF FRSA

Wolverhampton
West Midlands
WV4 5DX, UK

Thursday, July 15, 2010

যাদু-বাস্তব’ বা ম্যাজিক রিয়্যালিজম

যাদু-বাস্তব বা ম্যাজিক রিয়্যালিজম হল সাহিত্যের নান্দনিক আঙ্গিক বা প্রায়োগিক কৌশল যার দ্বারা যাদু বা মায়াবী উপকরণ বাস্তবের পরিবেশে ও পরিস্থিতির সাথে মিশিয়ে দেওয়া যায় যাতে গভীর তাৎপর্য ও মর্ম উপলব্দি হয়। এইগুলি এমন ভাবে বর্ননা করা হয় যেমন ভাবে আমরা সাধারনতঃ কথা বলি আমরা বুঝতেই পারিনা আমাদের শোনার মধ্যে, বোঝার মধ্যে অবাস্তব ঢুকে গেছে এবং কাল্পনিক জগতে আছি।

ম্যথি সি স্ট্রেচার (বিশেষজ্ঞ)বলেছেন, কিছু জিনিষ, খুব অদ্ভূত ও বিশ্বাস করা শক্ত পুঙ্খানুপুঙ্খ বাস্তবের মধ্যে ঢুকে যায় বা বাস্তব অদ্ভুত বা অবিশ্বাস্য দ্বারা আক্রান্ত হয়।

পাশ্চাত্যে যাদের মিথ বা পৌরাণিক ঘটনার সাথে যুক্ত নন বা জড়িত নেই তাদের কাছ থেকেই এই কৌশল উদ্ভূত হয়েছে। ১৯৪০ সালে ম্যাজিক রিয়্যালিজম চিহ্নিত হয় কিউবার লেখক আলেজো কারপেন্টিয়ের ও এর সমসাময়িক লেখকদের লেখায়। এই কৌশল প্রয়োগ করে বিখ্যাত হয়েছেন Miguel Ángel Asturias, Alejo Carpentier, Gabriel Garcia Marquez, Jorge Amado, Jorge Luis Borges, Miguel Angel Asturias, Julio Cortazar, and Isabel Allende, Murakami Haruki প্রমূখ লাতিন আমেরিকার লেখকরা। শিল্প ও সাহিত্যে এই অভিধাটির প্রয়োগ লাতিন আমেরিকার বাইরে। সাহিত্যের আগে শিল্পে এর প্রয়োগ অনেক আগে ঘটে। সাহিত্যে Gabriel García Márquez(One Hundred Years of Solitude, 1967) এর সার্থক উদাহরন। আধুনিক লেখকরা গতানুগতিক বাস্তবের একঘেয়েমি কাটাবার জন্য এই কৌশলের সাথে লোককথা, পৌরাণিককথা এবং অদ্ভুতের ব্যবহার করছেন। তার মধ্যে আছেন Günter Grass, Milan Kundera, Salman Rushdie এবং আরো কিছু লেখক।

যাদু-বাস্তব বা ম্যাজিক রিয়্যালিজম অভিধাটি প্রথম ব্যবহার করেন এক জার্মান শিল্প-সমালোচক ১৯২৫ সালে ফ্রানজ্‌ রো তার Nach-Expressionismus গ্রন্থে। শিল্পে যাদু-বাস্তব বা ম্যাজিক রিয়্যালিজম প্রথম ব্যবহার হয় আমেরিকায় ১৯২০ ১৯৫০ সালে, শিল্পীরা ছিলেন Alex Covey, Ivan Albright, Philip Evergood and George Tooker প্রমুখরা।


বিস্তারিত শীঘ্র দেখতে পাবেন।

Monday, July 5, 2010

Rafik Azad : Bhat de Haramzada

Rafik Azad : Bhat de Haramzada

A revered freedom fighter, Rafiq Azad was born in January 20, 1943, in the remote area of Guni in Tangail. Growing up, Azad never took to any form of sport. Books always were the focal point of the renowned poet’s early life.
Having completed his primary education under the British Indian education system at from Sadhuty Middle English School, situated in a neighboring village, Azad developed a keen interest towards writing at a young age.
It was 1971. A new nation, Bangladesh was born. That year changed the course of Rafiq Azad’s life, the same as millions of others. In place of his pen, he wielded a wooden rifle.

Azad was a member of Kader Siddiqui’s ‘Kaderia Bahini’ during the war of independence. He soon received the necessary arms and equipments from the treasury, provided by then finance secretary Khondokar Asaduzzaman.

After the Bangladesh war, Azad resigned from his teaching post at MM Ali College after being recruited in the first batch (1972-1973) of the Bangladesh Civil Service (BCS).

The 1974 famine lead to one of Azad’s most famous works, ‘Bhat Dey Haramjada’. It is a piece he has a few regrets over. ‘I believe the whole incidence was artificial, manmade, but at the same time, as a poet, I could not hold back at the news of such an ill-fated occurrence,’ he says.
In the middle of June 1987 Azad had an arrest warrant issued against him. Having resigned from his post at the Bangla Academy in 1984, he was working as acting editor of the weekly Robbar, a supplement of Ittefaq. ‘The warrant was issued against me for a publication that undermined Ershad’s rule,’ he recalls. ‘I was in hiding and somehow managed a stay order from court. But that chapter of my life came to a halt when the owner of Ittefaq, Moinul Hossain informed me that he was in no position to help me as the publications of the magazine had been brought to an end, leaving me unemployed,’ says Azad with a slight grin.

Azad returned to the Bangla Academy in 1995, to help assist the ‘Young Writers Project,’ taking up the role of poetics instructor. His participation at the Bangla Academy this time around though was rather short lived as in 1996, he was appointed as director of the ‘Tribal Cultural Academy,’ in Birishiri, Netrokona.

Source: http://www.newagebd.com/2007/dec/14/dec14/xtra_inner2.html



রফিক আজাদের ভাত দে হারামজাদা

ভীষণ ক্ষুধার্ত আছিঃ উদরে, শারীর বৃত্ত ব্যেপে

অনুভূত তে থাকে প্রতিপলে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা!

অনাবৃস্টি যেমন চৈত্রের শষ্যক্ষেত্রে জ্বেলে দ্যায়

প্রভূত দাহন তেমনি ক্ষুধার জ্বালা, জ্বলে দেহ

দুবেলা দুমুঠো পেলে মোটে নেই অন্যকোন দাবি,

অনেকে অনেক-কিছু চেয়ে নিচ্ছে, সকলেই চায়ঃ

বাড়ি, গাড়ি, টাকাকড়ি কারোর বা খ্যাতির লোভ আছে;

আমার সামান্য দাবিঃ পুড়ে যাচ্ছে পেটের প্রান্তর

ভাত চাই এই চাওয়া সরাসরি ঠাণ্ডা বা গরম,

সরু বা দারুণ মোটা রেশনের লাল চালে হলে

কোনো ক্ষতি নেইমাটির শানকি ভর্তি ভাত চাই;

দুবেলা দুমুঠো পেলে ছেড়ে দেবো অন্য সব দাবি!

অযৌক্তিক লোভ নেই, এমনকি, নেই যৌন-ক্ষুধা-

চাইনি তোঃ নাভিনিম্নে পরা শাড়ি, শাড়ীর মালিক;

যে চায় সে নিয়ে যাক-যাকে ইচ্ছা তাকে দিয়ে দাও-

জেনে রাখোঃ আমার ওসবে কোনো প্রয়োজন নেই

যদি না মেটাতে পারো আমার সামান্য এই দাবি,

তোমার সমস্ত রাজ্যে দক্ষযজ্ঞ কাণ্ড ঘটে যাবে;

ক্ষুধার্তের কাছে নেই ইস্টানিস্ট, আইন কানুন-

সন্মুখে যা-কিছু পাবো খেয়ে যাবো অবলীলাক্রমে;

থাকবে না কিছু বাকি লে যাবে হা-ভাতের গ্রাসে

যদি বা দৈবা সন্মুখে তোমাকে, ধরো , পেয়ে যাই-

রাক্ষুসে ক্ষুধার কাছে উপাদেয় উপচার হবে

সর্বপরিবেশগ্রাসী হলে সামান্য ভাতের ক্ষুধা

ভয়াবহ পরিণতি নিয়ে আসে নিমন্ত্রণ করে!

দৃশ্য থেকে দ্রস্টা অব্দি ধারাবাহিকতা খেয়ে ফেলে

অবশেষে যথাক্রমে খাবোঃ গাছপালা, নদী-নালা,

গ্রাম-গঞ্জ, ফুটপাত, নর্দমার জলের প্রপাত,

চলাচলকারি পথচারী, নিতম্ব প্রধান নারী,

উড্ডীন পতাকাসহ খাদ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রীর গাড়ি-

আমার ক্ষুধার কাছে কিছুই ফেলনা নয় আজ

ভাত দে হারামজাদা, তা-না-হলে মানচিত্র খাবো।।

রফিক আজাদের এই কবিতাটি আবৃত্তির জন্য অনেকেই

খুঁজেনআমারও ভালা লাগে এই কবিতাটি

রফিক আজাদের শ্রেষ্ঠ কবিতা’—‘অব্যয়প্রকাশনার

১৪ ফেব্রুয়ারী ১৯৮৭ সালে প্রকাশিত গ্রন্থ থেকে তুলে দিলাম।- Albert Ashok

Udaipur tailor murder case: Mohammed Riyaz Attari and Ghous Mohammed

  Religious Atrocity in India. How was Kanhaiya Lal killed? Why was the Udaipur tailor murdered? Kanhaiya Lal had written some allegedly obj...